যুগে যুগে ইহুদী জাতির নির্মমতা ও নির্যাতিতা চিত্র

 যুগে যুগে ইহুদী জাতি নিজেও লাঞ্চিত এবং মুসলিম জাতির প্রতি নির্যাতিত জাতি এবং আল্লাহ পাকের অবাধ্য সম্প্রদায় তারা শুধু মানব জাতির প্রতি নির্যাতন নির্মমতা নিপীড়ন নিয়ে তাদের চিন্তাধারা কিভাবে তারা মানুষদের প্রতি জুলুম নির্যাতন করবে সেটি তাদের ভালোভাবে জানা পৃথিবীর শুরু থেকে এখন পর্যন্ত তারা অবহেলিত মুসলিম জাতির প্রতি ঘাত প্রতিঘাত নেই তাদের ব্যস্ততা।

যুগে যুগে ইহুদী জাতির নির্মমতা ও নির্যাতিতা চিত্র

ভূমিকা

আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগেও তাদের নিরবতা নির্মমতা নির্যাতিতা সম্প্রদায় হিসেবে চিহ্নিত ছিল। আজ পর্যন্ত হয়েই আসছে। এবং পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তারা এভাবেই মুসলমানদের প্রতি নির্যাতন চালিয়ে যাবে এটি নিরসন হবে একদিন ইনশাআল্লাহ। হযরত মেহেদী আলাই সাল্লাম পৃথিবীতে আগমন করলে এদের নিরসন হয়ে যাবে।

তারা কখনো মুসলিম জাতির ভালো চাইনি যাবেও না তো তাই নয় হযরত মূসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগ থেকেই এভাবে চলে আসছে। আল্লাহ পাক যেগুলো নিষেধ করে সেগুলো তারা পালন করতে কোন দ্বিধাবোধ করে না। নিজের চোখে আল্লাহপাকের কুদরতি ক্ষমতা দেখার পরেও তৎক্ষণা অস্বীকার করে এটি ইহুদি জাতির চরিত্র।

এদের মূল লক্ষ্য মুসলিম জাতির প্রতি নির্যাতন নিপীড়ন অসহায় মা-বোনদের প্রতি অত্যাচার ব্যভিচার করবে। এটি সত্য উদাহরণ দিলে বুঝা যায়। তারা কতটা জঘন্য ঘৃণিত তারা কোনোভাবেই কারো বাধা মানে না। কাউকে কেয়ার করে না এটি তাদের চরিত্র।

আজ থেকে অনেকদিন আগের কথা প্রায় ২০০ বছর এই ইহুদি জাতি কেমন ভাবে আল্লাহপাকের অবাধ্য ছিল। চলুন আমরা একটু জেনে নেই। একদা আল্লাহ পাক তাদেরকে নিষেধ করেছিলেন।যে শনিবারে মাছ ধরা যাবে না অথচ তারা সেই সময় মাছ ধরতে অর্থাৎ শনিবারে মাছ ধরতে ব্যতিব্যস্ত ছিল। পরে তাদেরকে বানর রূপে তৈরি করেছিলেন।

এবং তারা প্রায় তিন দিন এই দুনিয়ার বুকে বেঁচে ছিল। তার পরে আল্লাহ পাক তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। আল্লাহ পাক যুগে যুগে অপরাধকারীকে ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয়। এটি তাদের দৃষ্টান্ত যখন তাদেরকে বাস ধরতে নিষেধ করা হয়েছিল। তখন তাদের মধ্যে দুটি গ্রুপ হয়ে গেছ। এক গ্রুপ শনিবার মাছ ধরতে ব্যস্ত থাকতো আর এক গ্রুপ তারা মাছ ধরত না কিন্তু তাদেরকে নিষেধ করত না।

এভাবে অনেক দিন কেটে যাওয়ার পরে হঠাৎ একদিন আল্লাহপাক তাদেরকে পাকড়াও করে ফেলল এমনকি রাতারাতি তারা বানর এবং শুকুরে পরিণত হলো ঠিক সকাল হতে না। হতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা গ্রুপগুলো তাদেরকে খোঁজ নিতে লাগল ওই সমস্ত লোকগুলো যারা নাকি তাদেরকে বাধা দিত না। বা নিষেধ করত না। 

তাদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হল কি ব্যাপার সকাল হয়ে যাচ্ছে অথচ তারা কেউ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। এমনকি মাছ ধরার জন্য কাউকে দেখাও যাচ্ছে না। পরে তাদেরকে যখন খোঁজখবর না হল তারা সবাই বানর ও শুকুরে পরিণত হয়ে গিয়েছে। এবং তারা এই সমস্ত লোকদেরকে দেখে কান্না করছিল আর এটি থেকে এটাই বোঝা হচ্ছিল যে তোমাদেরটাই ঠিক ছিল আমরাই ভুল পথ অবলম্বন করছিলাম।

তাই এটা নিয়ে চিন্তাভাবনার বিষয় এখন দেখেন ফিলিস্তিনি প্রতি কি বর্বরতা কি নির্যাতন নিপীড় চালাচ্ছে এবং অসংখ্য শিশু মেয়ে পুরুষ অবিচারে নির্বিচারে গুলি করে বোমা দিয়ে মেরে শেষ করে দিচ্ছে আসন আমরা আল্লাহ পাকের কাছে দোয়া করি আল্লাহ পাক যেন ফিলিস্তিনদের প্রতি দয়া করে তাদেরকে হেফাজত করে আমিন।

শেষ কথা

আমার পোস্টটি পড়ে আপনাদেরকে একটু ভালো লাগে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। এবং আমার পেজটিকে ফলো দিয়ে রাখবেন। যাতে করে সুন্দর সুন্দর বিষয়গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারি আপনাদের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই ইতি করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন