আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর হাদিসের কথা

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তিনি বলছেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে পাঠিয়েছেন তার ইবাদতের জন্য সুরা বাইয়েনাত আল্লাহ বলেন। উচ্চারণঃওমা খলাক্তু জিন্না অল ইনসা ইল্লা লিয়াবুদুন মানুষকে এবং জিনকে পাঠিয়েছে আমার ইবাদত করার জন্য।আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর তাই এবাদতের আগে নিয়ত শুদ্ধ হওয়া জরুরী। 
আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর হাদিসের কথা
নবী বলেন আমাকে বলা হয়েছে আপনি বলুন একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর জন্য দিনকে খালেস করে ইবাদত করি এই আদেশ আমাকে করা হয়েছে।

ভূমিকা

এখানে নিয়তের উপর ভিত্তি করে কিছু আলোচনা করা হয়েছে আর তার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। যেমনঃ- আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর আর সেটি বনী ইসরাঈলদের তিন ব্যক্তির প্রতি হয়েছিল তাদের আমল ভালো ছিল বিধায় আল্লাহপাক তাদেরকে গোহা থেকে মুক্তি দান করেছিলেন।
  • বুখারী শরীফের প্রথম হাদিস ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু তিনি বলেন।
  • উচ্চারণঃ-কলা সামিতু রাসুলুল্লাহী আলাইহী ওয়া সাল্লাম ইয়াকুলু ইন্নামাল আমালু বিন্নিয়াত
  • রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন আমলের শুদ্ধতা নির্ভর করে নিয়তের উপর।
আমলের প্রতিফল পাবো কি পাবো না এটি নির্ভর করে নিয়তের উপর বুখারী শরীফের যে প্রথম হাদিসটা এই হাদিসের ব্যাপারে মুসলিম শরীফের যে ব্যাখ্যা গ্রন্থ আছে শরেহ মুসলিম এটার জিনি ব্যাখ্যাতা ইমাম নবুবী রহমাতুল্লাহ আলাই বলেন। তিনি বলেন সকল মুসলমান একমত মুসলমানদের মধ্যে বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরাম যারা তারা এই মত পোষণ করেছেন।

ইমাম বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাই যিনি প্রথম হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। নবীজি বলেছেন আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়াতের উপর নবীজির এই কথাটা মর্যাদার দিক দিয়ে। ব্যাপক উপকারীর দিক দিয়ে। এবং বেশি শুদ্ধতার দিক দিয়ে। নবীজির শ্রেষ্ঠ হাদিস এটা কত ব্যাপক হাদিস যে আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর।

এই হাদিসের ব্যাপারে হাফেজ ইরাকি রহমাতুল্লা আলাইহি বলেন। ইসলামের মৌলিক নীতিমালার মধ্যে এই হাদিসটা একটা অনন্য নীতিমালা কেউ কেউ বলেন পৃথিবীর সমস্ত বিদ্যাকে তিনভাগে বিভক্ত করা হয় তাহলে এই হাদিসটি তিন ভাগের এক ভাগ তাহলে কত ব্যাপক অর্থ সম্পন্ন এ হাদিস বাস্তবিক অর্থ হচ্ছে আমরা কোথাও যাচ্ছি।

আসলে কোথায় যাচ্ছে কোন নিয়তে সেটা আল্লাহ ভাল জানেন। আমরা কোন কাজ করছি কোন নিয়তে সেটা আল্লাহ ভালো জানেন।আমরা খাচ্ছি কোন নিয়তে সেটা আল্লাহই ভাল জানেন। তাহলে আমরা চিন্তা করলেই বোঝা যায় যে আমরা মসজিদে যাচ্ছি কোন নিয়তে দান খয়রাত করছি কোন নিয়তে যদি আমরা খানা খাই এই উদ্দেশ্যে যে খানা খাওয়ার পরে।

শক্তি যোগায় আল্লাহপাকের এবাদতে মশগুল থাকবো তাহলে আমার খানাটাও ইবাদতের মধ্যে শামিল হয়ে যাবে। তাহলে নিয়তের শুদ্ধতা অনেক জরুরী এটা বিষয়। ইমাম শাফি শাফি মাযহাব ইমাম আহমদ হাম্বলী মাযহাব উনারা দুইজন বলেন। পৃথিবীর সমস্ত বিদ্যা যদি তিন ভাবে ভাগ করা হয়। তাহলে এই হাদিসটাই তিন ভাগের এক ভাগ তাহলে বোঝা যায়।

আমলের প্রতিদান নিয়তের উপরই নির্ভর করে রাসুল কারিম সল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অতিত জামানায় একটা হাদিস শুনিয়েছেন। বুখারী শরীফে এসেছে একলোক নিয়ত করেছেন। সে ছাতকা করবেন ঠিক রাতে চলন্ত মানুষকে ছাতকা করেছে কিন্ত ওই এলাকাতে এক চোর ঘোরাঘুরি করত ওই ব্যাক্তি চোরকে ছাতকা করল।

সকালে মানুষ বলাবলি করতে লাগল রাতে এক চোরকে ছাতকা করেছে কিন্ত ওই ছাতকারী ব্যাক্তি জানতনা তিনি আবার নিয়ত করলেন ছাতকা করবেন।ঠিক রাতে চলন্ত এক মহিলাকে ছাতকা করল।মহিলাটি ছিল একজন ব্যাবিচারিনী সকালে মানুষ বলাবলি করতে রাতে একজন মহিলাকে ছাতকা করা হয়েছে মহিলাটি ছিল।

একজন ব্যাবিচারিনী ওই ছাতকারী ব্যাক্তি জানতনা তিনি আবার নিয়ত করলেন ছাতকা করবেন। ঠিক রাতে চলন্ত এক ধনী ব্যাক্তি ছাতকা করেছে সকালে মানুষ বলাবলি করতে লাগল রাতে এক ধনী ব্যাক্তিকে কিন্ত ওই ছাতকারী ব্যাক্তি জানতনা তিনি আবার নিয়ত করলেন কিন্ত তার কাছে আর কোন টাকা পয়সা নেই। তাই সে ঘুমিয়ে পড়লো।

রাতে সপ্নে দেখলো কে জেনো তাকে বলছে তোমার তিনটা ছাতকা কবুল হয়েছে। তাহলে বুঝা গেলো শুদ্ধ নিয়ত গুনে বরকত। শুদ্ধ নিয়ত হলে এর প্রতিদান এমন ভাবে পাওয়া আমি আপনি কেউ ভাবতে পারবেন না।

  • হাদিসে রাসুল সাঃ বনি ইসরাঈলের যুগের তিন ব্যক্তির ঘটনা

বাংলা অনুবাদ আবু আব্দুর রহমান আব্দুল্লাহ ইবন উমার ইবন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, তোমাদের পূর্বে (বনি ইসরাঈলের যুগে) তিন ব্যক্তি একদা সফরে বের হল। চলতে চলতে রাত এসে গেল। সুতরাং তারা রাত কাটানোর জন্য একটি পর্বত-গুহায় প্রবেশ করল।

অল্পক্ষণ পরেই একটা বড় পাথর উপর থেকে গড়িয়ে নীচে এসে গুহার মুখ বন্ধ করে দিল। এ দেখে তারা বলল যে, এহেন বিপদ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে এই যে, তোমরা তোমাদের নেক আমলসমূহকে উসিলা বানিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া কর।’ সুতরাং তারা সব সব আমলের উসিলায় (আল্লাহর কাছে) দোয়া করতে লাগল। 

প্রথম একজন বলল 

হে আল্লাহ! তুমি জান যে, আমার অত্যন্ত বৃদ্ধ পিতা-মাতা ছিল এবং (এও জান যে,) আমি সন্ধ্যা বেলায় সবার আগে তাদেরকে দুধ পান করাতাম। তাদের পূর্বে স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে ও কৃতদাস-দাসী কাউকে পান করাতাম না। একদিন আমি গাছের খোঁজে দূরে চলে গেলাম এবং বাড়ী ফিরে দেখতে পেলাম যে পিতা-মাতা ঘুমিয়ে গেছে। 

আমি সন্ধ্যার দুধ দহন করে তাদের কাছে উপস্থিত হয়ে দেখলাম, তারা ঘুমিয়ে আছে। আমি তাদেরকে জাগানো পছন্দ করলাম না এবং এও পছন্দ করলাম না যে, তাদের পূর্বে সন্তান-সন্ততি এবং কৃতদাস-দাসীকে দুধ পান করাই। তাই আমি দুধের বাটি নিয়ে তাদের ঘুম থেকে জাগার অপেক্ষায় তাদের শিয়রে দাঁড়িয়ে থাকলাম। অথচ শিশুরা ক্ষুধার তাড়নায় আমার পায়ের কাছে চেঁচামেচি করছিল।

এভাবে ফজর উদয় হয়ে গেল এবং তারা জেগে উঠল। তারপর তারা নৈশদুধ পান করল। হে আল্লাহ! আমি যদি এ কাজ তোমার সন্তুষ্টি বিধানের জন্য করে থাকি, তাহলে পাথরের কারণে আমরা যে গুহায় বন্দী হয়ে আছি এ থেকে তুমি আমাদেরকে উদ্ধার কর।’’ এই দোয়ার ফলস্বরূপ পাথর একটু সরে গেল। কিন্তু তাতে তারা বের হতে সক্ষম ছিল না। 

দ্বিতীয়-জন দোয়া করল

হে আল্লাহ! আমার একটি চাচাতো বোন ছিল। সে আমার নিকট সকল মানুষের চেয়ে প্রিয়তমা ছিল। (অন্য বর্ণনা অনুযায়ী) আমি তাকে এত বেশী ভালবাসতাম, যত বেশী ভালবাসা পুরুষরা নারীদেরকে বাসতে পারে। একবার আমি তার সঙ্গে যৌন মিলন করার ইচ্ছা করলাম। কিন্তু সে অস্বীকার করল।

পরিশেষে সে যখন এক দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ল, তখন সে আমার কাছে এল। আমি তাকে এই শর্তে ১২০ দিনার (স্বর্ণমুদ্রা) দিলাম, যেন সে আমার সঙ্গে যৌন-মিলন করে। সুতরাং সে (অভাবের তাড়নায়) রাজী হয়ে গেল। অতঃপর যখন আমি তাকে আয়ত্তে পেলাম। (অন্য বর্ণনা অনুযায়ী) যখন আমি তার দু’পায়ের মাঝে বসলাম, তখন সে বলল।

তুমি আল্লাহকে ভয় কর এবং অবৈধভাবে (বিনা বিবাহে) আমার পবিত্রতা নষ্ট করো না। সুতরাং আমি তার কাছ থেকে দূরে সরে গেলাম। যদিও সে আমার একান্ত প্রিয়তমা ছিল এবং যে স্বর্ণমুদ্রা আমি তাকে দিয়েছিলাম তাও পরিত্যাগ করলাম। 

হে আল্লাহ! যদি আমি এ কাজ তোমার সন্তুষ্টির জন্য করে থাকি, তাহলে তুমি আমাদের উপর পতিত মুসীবতকে দূরীভূত কর। সুতরাং পাথর আরো কিছুটা সরে গেল। কিন্তু তাতে তারা বের হতে সক্ষম ছিল না।

তৃতীয়-জন দোয়া করল

হে আল্লাহ! আমি কিছু লোককে মজুর রেখেছিলাম। (কাজ সুসম্পন্ন হলে) আমি তাদের সকলকে মজুরী দিয়ে দিলাম। কিন্তু তাদের মধ্যে একজন মজুরী না নিয়ে চলে গেল। আমি তার মজুরীর টাকা ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করলাম। (কিছুদিন পর) তা থেকে প্রচুর অর্থ জমে গেল। কিছুকাল পর একদিন সে এসে বলল,
 
হে আল্লাহর বান্দা! তুমি আমার মজুরী দিয়ে দাও।’ আমি বললাম, এসব উঁট, গাভী, ছাগল এবং গোলাম (বাঁদি) যা তুমি দেখছ তা সবই তোমার মজুরীর ফল।’ সে বলল, হে আল্লাহর বান্দা! তুমি আমার সঙ্গে উপহাস করবে না।’ আমি বললাম, আমি তোমার সঙ্গে উপহাস করিনি (সত্য ঘটনাই বর্ণনা করছি)।’ সুতরাং আমার কথা শুনে সে তার সমস্ত মাল নিয়ে চলে গেল।

এবং কিছুই ছেড়ে গেল না। হে আল্লাহ! যদি আমি এ কাজ একমাত্র তোমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য করে থাকি, তাহলে যে বিপদে আমরা পড়েছি তা তুমি দূরীভূত কর।’’ এর ফলে পাথর সম্পূর্ণ সরে গেল এবং সকলেই (গুহা থেকে) বের হয়ে চলতে লাগল। [বুখারি ২২১৫, ২২৭২, ২৩৩৩, ৩৪৬৫, ৫৯৭৪, মুসলিম ২৭৪৩, আবু দাউদ ৩৩৮৭, আহমদ ৫৯৩৭

আমলের প্রতিদান নির্ভর করে নিয়তের উপর

নিয়ত-এর পরিচয় নিয়ত শব্দের অর্থ ইচ্ছা করা। আর শরীআতের পরিভাষায় নিয়ত বলতে দু'টি জিনিস বুঝায়- (১) অভ্যাস থেকে ইবাদাতকে আলাদা করা; (২) এক ইবাদাত থেকে অন্য ইবাদাতকে আলাদা করা।

হাদীসে উল্লিখিত নিয়তের ওপর নির্ভরশীল, এর অর্থ হচ্ছে- কর্মের সাওয়াব বা শাস্তি নিয়ত অনুসারেই আল্লাহ নির্ধারণ করবেন। সেখানে বাহ্যিক কর্মের ওপর নির্ভর করা হবে না। দুনিয়ার কর্ম এর বিপরীত। সেখানে কেউ নিয়তের কথা বলে পার পেতে পারে না। তাদেরকে অবশ্যই তাদের কর্মের দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।

হাদিস থেকে শিক্ষা

প্রতিটি কাজের বিশুদ্ধতা, বিনষ্ট হওয়া, পূর্ণতা, অপূর্ণতা, আনুগত্য কিংবা অবাধ্যতা নির্ধারিত হবে নিয়তের ওপর। সুতরাং যদি কেউ লোক দেখানো কিংবা লোক শোনানোর উদ্দেশ্যে আমল করে তবে সে গুনাহগার হবে। যেমন যদি কেউ দান করে আল্লাহরহ হুকুম পালন। করার জন্য তবে তার সাওয়াব পাবে, আর যদি সে আল্লাহর হুকুম পালন।

করার পাশাপাশি গনীমতের মাল পাওয়ার আশা করে তবে তার সাওয়াব কমে যাবে। আর যদি শুধু গনীমতের আশা করলে সে গনীমতের সম্পদই পাবে, গুনাহ না হলেও দানের সাওয়াব পাবে না।কোনো কাজের জন্য নিয়ত বা ইচ্ছা একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। কিন্তু সেটা মনে মনে স্থির করে নেয়াই যথেষ্ট। এ ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। 

বাড়াবাড়ি বলতে এমন করা যে, সেটাকে মুখে উচ্চারণ বারবার বলা। অথবা সে কাজের প্রতিটি অংশের মধ্যে সেটার উপস্থিতি তৈরি করা। এমনটি পরবর্তীতে ওয়াসওয়াসা বা কুমন্ত্রণার পর্যায়ে নিয়ে যাবে। কাজটি করার শুরুতে নিয়ত ঠিক করার পর বারবার বলার প্রয়োজন নেই।

নিয়তের স্থান হচ্ছে অন্তর। যদি মুখে উচ্চারণ করা হয় তবে সেটা বিদআত হবে। লোক দেখানো কিংবা শোনানোর প্রবণতা থেকে সাবধান থাকতে হবে। কারণ তা ইবাদাত নষ্ট করে দেয়। অন্তরের আমল বা অন্তরের কাজের ব্যাপারে যথাযথ গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ, তার মাধ্যমেই ইবাদতের শুদ্ধাশুদ্ধি অনেকাংশে নির্ভর করছে।

দ্বীন ও ইসলামের হেফাযতের জন্য অমুসলিম দেশ থেকে মুসলিম দেশে হিজরত করা অত্যন্ত সাওয়াবের কাজ, উত্তম ও উৎকৃষ্ট ইবাদত। তবে শর্ত হচ্ছে, একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তা হওয়া।
ইবাদত যখন এমন জিনিস হবে যাতে একটি নিয়তই কার্যকর করা যায়, যেমন- সাওম পালন করা, সালাত আদায় করা।

এমতাবস্থায় সে কাজের শুরুতে যা নিয়ত করবে তা ই হবে। কিন্তু যে ইবাদতের অংশ ভিন্ন ভিন্ন থাকে, তখন সেটার যে অংশের নিয়ত যা হবে সে অংশের হুকুম তা নির্ধারিত হবে। যেমন- যাকাত প্রদান করা। যখন লোক দেখানোর নিয়ত থাকবে তখন তা রিয়া ও আমল ধ্বংস করবে, আবার যখন সাওয়াবের আশা করবে তখন তা বিশুদ্ধ হবে।

লেখকের মতামত

লেখাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আসন সবাইকে আহবান করি এই বিষয়টি ভালোভাবে পড়ে বুঝে। এর প্রতি আমল করা চেষ্টা করি। আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন। আর এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের একটু উপকারে আসে তাহলে আমার পেজটিকে ফলো দিয়ে রাখবেন।

যাতে করে সুন্দর তথ্যভিত্তিক আলোচনা উপস্থাপন করতে পারি। পরিশেষে সকলের জন্য দোয়া ও সুস্থতা কামনা করে এখানেই ইতি করছি। আল্লাহ হাফেজ)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন